Posts

Showing posts from 2009

সালতামামি ২০০৯

জানুয়ারি জানুয়ারি ০৩ : শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শপথ নেন নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোটের নবনির্বাচিত ২৫৮ সাংসদ। জানুয়ারি ০৬ : সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিদায়। ত্রয়োদশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। গঠিত হয় ৩১ সদস্যের মন্ত্রিসভা। জানুয়ারি ২২ : ১৭ বছর পর সারাদেশে উপজেলা নির্বাচন। (৪৮১ উপজেলার মধ্যে একটিতে ছাড়া বাকি ৪৮০টিতে এদিন নির্বাচন হয়) জানুয়ারি ২৪ : ছয়জন প্রতিমন্ত্রীর অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে মন্ত্রিসভার কলেবর বৃদ্ধি। জানুয়ারি ২৫ : নবম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু। এদিন রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে শপথ ভঙের অভিযোগে বিএনপি ও চারদলের অন্য শরিকদের ওয়াকআউট। ফেব্রুয়ারি ফেব্র"য়ারি ১২ : দেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা মো. জিল্লুর রহমানের শপথ গ্রহণ। ফেব্র"য়ারি ২৫: বিডিআর সদরদপ্তর পিলখানায় জওয়ানদের বিদ্রোহ। ফেব্রুয়ারি ২৬ : অস্ত্র সমর্পণের মধ্য দিয়ে বিডিআর বিদ্রোহের অবসান। ফেব্র"য়ারি ২৭ : বিডিআর বিদ্রোহে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্মরণে তিন দিনের শোক দিবস শুরু। মার্চ মার্চ ০১ : বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় সংসদে শোক প্রস্তাব। মার্চ ০২:

ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্তির জন্য সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করে গড়ে তুলতে হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ

মহান মুক্তিযুদ্ধ আত্মত্যাগ ও গৌরবের মহিমায় উদ্ভাসিত। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস। মহান বিজয় দিবসের এই পরম লগ্নে আমরা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করি -স্বাধীনতার প্রবাদ পুরুষ জাতির-জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যাঁর অবিসংবাদিত নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয় এবং জন্ম হয় বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের। আমরা কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করি অগণিত দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের যাঁরা অকাতরে দেশের জন্য প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন। ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ পাক-হানাদার মুক্ত হয়েছিলো। অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধাগণ বিজয়ীর বেশে এই দিনে ময়মনসিংহ শহরে বীরদর্পে প্রবেশ করেছিলো। অভিষিক্ত হয়েছিলো নতুন স্বদেশে। সেদিনের সে মাহেন্দ্রক্ষণ আমাদের মনে চির-জাগরুক হয়ে থাকবে। আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি সেই সব বীর সেনাদের। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে দেশকে মেধাশূন্য করার হীন মানসিকতায় ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঘাতকগোষ্ঠি দেশের বরেণ্য বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছিলো। মহান স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি রক্তভেজা বেদনাবিধূর দিন ১৪ ডিসেম্বর। ইতিহাসের এই বর্বরতম হত্যাকান্ডে সমগ্র জাতি শোক

প্রথম আলো - দুবাইকে অপ্রত্যাশিত সহায়তা দিতে এগিয়ে এল আবুধাবি

প্রথম আলো - দুবাইকে অপ্রত্যাশিত সহায়তা দিতে এগিয়ে এল আবুধাবি Posted using ShareThis

চায়ে কমতে পারে ডায়বেটিস

সকালে উঠে গরম গরম চা খেয়ে চোখের ঘুমটা ছাড়িয়ে নেওয়া৷ তার কিছুক্ষন পরে আরেকবার চা খেয়ে আলসেমিটা কাটিয়ে নেওয়া৷ তারপরে বাড়িতে যদি কেউ এসে যায় তার সঙ্গে আরেকবার চায়ের কাপে চুমুক দেওয়া৷ বেশীরভাগ মানুষই দিনের মধ্যে তিনবারেই বেশীই চা খেয়ে ফেলেন৷ তবে দেখবেন চা খাওয়ার মাত্রাটা এর থেকে যেন বেশী না বেড়ে যায়৷ তিনবার চা খাওয়া শরীরের জন্য একেবারেই ক্ষতিকর নয়৷ বরং তাতে মধুমেহ হওয়ার সম্ভাবনা অর্ধেক শতাংশ কমে যায়৷ সম্প্রতি একটি গবেষণাতেই তা প্রমানিত হয়েছে৷ এক্ষেত্রে গবেষকরা প্রমান করেছেন তিন বার চা খেলে ডায়বেটিস হওয়ার কোন ঝুঁকি থাকে না৷ চায়ের মধ্যে বফিন নামে একপ্রকার কেমিক্যাল থাকে যা ডায়বেটিস হওয়ার সম্ভাবনাকে 42% কম করে দেয়৷ এছাড়া চায়ের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্টি অক্সাইড রয়েছে যা শরীরের কোষকে নষ্ট হওয়ার থেকে বাঁচায়৷ তাই সারা দিনে নিশ্চিন্তে তিন বার চায়ের কাপে চুমুক দিতে পারেন৷ সূএ: ওয়েব দুনিয়া বাংলা

 এইচআইভি প্রতিরোধে নতুন টিকা, সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক কমবে

এইচআইভি প্রতি-রোধে গবেষকেরা একটি নতুন টিকা তৈরি করেছেন। এই টিকা এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমাবে বলে দাবি করছেন এর উদ্ভাবকেরা। মার্কিন সেনাবাহিনী ও থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যৌথভাবে সাত বছর গবেষণা করে এ টিকা তৈরি করেছে। গবেষকেরা বলছেন, আগের দুটি টিকার সমন্বয়ে নতুন এই টিকা তৈরি করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা টিকা তৈরির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অভিনন্দন জানিয়েছে। চিকিত্সাবিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল দ্য ল্যানসেট-এর সম্পাদক রিচার্ড হার্টন প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, গবেষণার ফলাফল উত্সাহব্যঞ্জক। এইডসের টিকা তৈরির ক্ষেত্রে এক দশকের মধ্যে এটি প্রথম ইতিবাচক সংবাদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আশাবাদী, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। নতুন উদ্ভাবন জরুরিভাবে পুনঃ পুনঃ প্রয়োগ করে এর ফলাফল অনুসন্ধান করা দরকার।’ থাইল্যান্ডের এইচআইভি/এইডসের ঝুঁকিতে আছে এমন ১৬ হাজার নারী ও পুরুষের ওপর এই টিকার পরীক্ষামূলক ব্যবহার হয়েছে। গবেষকেরা দাবি করছেন, টিকা নিয়ে কোনো গবেষণায় এর আগে এত বেশিসংখ্যক মানুষকে সম্পৃক্ত করা হয়নি। এ গবেষণায় অর্থায়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এলার্জি অ্যান

প্রতি আট মাসে একটি নতুন রোগের ঝুঁকি "প্রতিরোধে দেশের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়"

দেশে এখন সোয়াইন ফ্লুর সংক্রমণ ঘটছে। এর আগে বার্ড ফ্লুর সংক্রমণ ছিল। সেই সংক্রমণ দেশের পোলট্রিশিল্পে বিপর্যয় ঘটায়। মানুষের মধ্যে পাখির রোগ ছড়াতে পারে—এ আশঙ্কা ছিল। সেই আশঙ্কা শেষ হয়নি। মাঝে নিপা ভাইরাসে মানুষের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছিলেন দেশি-বিদেশি বিজ্ঞানীরা। নিপা ভাইরাস ছড়ায় বাদুড়ে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রতি আট মাসে নতুন একটি রোগে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর মানুষ নতুন নতুন সংক্রামক ব্যাধির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। দিন দিন ঝুঁকি বাড়ছে। গবেষকেরা বলছেন, মনুষ্য প্রজাতি গত ২৫ বছরে ৩৫টি নতুন সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নগরায়ণ, মানুষের অতিমাত্রায় বিশ্ব ভ্রমণের কারণে সংক্রামক ব্যাধি দ্রুত পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নীতীশ দেবনাথ বলেন, মেক্সিকোতে সোয়াইন ফ্লুর সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে সারা পৃথিবীতে তা ছড়িয়ে পড়ল। মেক্সিকো থেকে বাংলাদেশের দূরত্ব ১৪ হাজার মাইল, কিন্তু সোয়াইন ফ্লুর সংক্রমণে বাংলাদেশে মানুষের মা

বাংলাদেশের বিভাগ ও অন্তরভূক্ত জেলা সমহ

আজ আমি যখন আমার দোকানে ছিলাম আমার দুই জন রোমমেট এসে বলিল - ভাই আপনি একটা সমস্যার সমাধান করেদেন আমি তাদেরকে বলিলাম কি সমস্যা আমাকে বলেন । "তাদের কথা কথা হল বাংলাদেশ সম্পর্কে রাজশাহী ও যশোর নিয়ে এক ধরনের দন্দ্ব বেধে গেছে । এক জন বলে রাজশাহী এ যশোর ভিন্ন ভিন্ন বিভাগ আর অন্য জনের কথা রাজশাহী বিভাগ কিন্তু যশোর বিভাগ নয়। এই সব শোনার পরে আমি তাদের কে বলিলাম রাজশাহী বিভাগ আর যশোর খুলনা বিভাগের অন্তরগত জেলা শহর । তারা আমার কথা বিশ্বাস করিলনা ঠিক সেই সময় আমি তাদের কে রেফারেন্স হিসাবে ইন্টারনেট থেকে বাংলা উকিপিডিয়ার খুলনা বিভাগের পাতা থেকে খূলনা বিভাগের জেলা সমহ দেখালাম।" তাদের চলে যাবার পর আমাদের রোমমেট মামু কাছে জানিতে পারিলাম তারা দুই জন পনের দেরহাম দিয়ে বেট লেগেছিল । আর সবার বড় কথা হল তার দুই জনই নোয়াখালীর জেলার রাজশাহী বা যশোরের নয় । আমরা প্রায়ই আমাদের দেশের বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা শহর সম্পর্কে অবগত নয় । আমাদের সবার উচিত নিজের দেশ অর্থাৎ মাতৃভূমি বাংলাদেশ সম্পর্কে ভাল ভাবে জানা দরকার । তাহলে বেডাবেডির প্রয়োজন থাকবেনা । বাংলাদেশের বিভাগ ও অন্তরভূক্ত জেলা সমহ বরিশাল বিভাগ: বরগুনা,

wordpress

http://kzaman007.wordpress.com

Install the ShareThis Bookmarklet

Install the ShareThis Bookmarklet Posted using ShareThis

আজ ৭ই আগষ্ট আমার জন্ম দিন

আজ ৭ই আগষ্ট আমার জন্ম দিন আমার মনেই ছিলনা । ফেসবুকে ফারুক ভাই আমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর পরই আমি জানিলাম আজ আমার জন্ম দিন । এই কথাটি মনে করে দেওয়ার জন্য আমি অবশ্য ফারুক ভাইকে ধন্যবাদ জানিয়াছিলাম । তবে সত্য কথা বলতে আমার আগের ২৫টি জন্ম দিনে কেউ এমন ভাবে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানি । আর দ্বিতীয় ব্যক্তি সাকির ভাই বা বন্ধু বলা যায় । সে ভারতের মাদ্রাসের সে আমার অনেক ভাল একজন বন্ধু তার ভাষা অনুযায়ী আরব আমিরাতে প্রথম বিশ্বাসী বন্ধু । সে আমার ইয়াহু ম্যাসেন্জারে টাস্টাস দেখে আমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছিল ।

“নওগাঁয় মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা”

যুদ্ধ অর্থাৎ নিষ্ঠুরতা এবং মানবতার মৃত্যু। তবুও কখনও যুদ্ধ করতে হয় জাতিকে বাঁচাবার জন্য যুদ্ধের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ আঘাতে বিশেষ ভাবে আক্রান- নারী ও শিশুরা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে নিরিহ জনগনের উপর পাকিসৱানী সেনাবাহিনীর আগ্রাসনে এবং ২৬৬ দিন ব্যাপী পাইকারী গনহত্যা এবং নির্যাতনের ফলে প্রায় ত্রিশ (৩০) লাখ লোক শহীদ হয় বলে ধারনা করা হয়। এই বিপুল সংখ্যক নর- নারী তুলুনায় উভয় পক্ষের সেনা- সদস্য ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা অতি নগন্য। একাত্তরে দেশের অন্যান্য স‘ানের ন্যায় তৎকালিন নওগাঁ মহকুমাতে নারীরা নির্যাতিত ও ধর্ষিত হয়েছেন। স্বাধীনতার এত বছর পর লোকলজ্জার ও সামাজিকতার দিকে চেয়ে কেহই মুখ খোলেননি, সংগত কারনেই শম্ভ্রম হারানো মায়েদের সর্বচ্চো ত্যাগের ইতিহাসটি অনুদৃঘটিত রয়ে গেল । হাতে গোনা কিছু মানুষ বাদে মুক্তিযুদ্ধের গোটা জাতি অংশ গ্রহন করেছিল, বাঙ্গালির অসপ্রদায়িক চেতনা ধর্মীয় সপ্রদায়িক অপশক্তিকে পরাজিত করেছিল” জাগো – জাগো বাঙ্গালি জাগো ”, তোমার আমার ঠিকানা – পদ্মা- মেঘনা – যমুনা ”, “ বীর বাঙ্গালি অস্ত্রধর – বাংলাদেশ স্বাধীন কর”, “ কুর্মিটলা দখল কর বাংলাদেশ স্বাধীন কর ”, এই ছিল লক্ষ কোটি বাঙ্গালির শ্ল

ডিপ টিউবয়েলের পানিতে আগুন

নওগাঁ জেলার মান্দা থানার ১২ নম্বর কাঁশ পাড়া ইউনিয়নের নাপিতপাড়া গ্রামের মো: মামুনের ডিপ টিউবয়েলের পানির সঙ্গে বেশ কয়েক দিন ধরে বুদবুদ আকারে গ্যাস বের হচ্ছে এবং উক্ত পানিতে আগুন ধরার চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। মান্দা থানার নাপিতপাড়া গ্রামের মো: নাসির মোহরীর ছেলে মো: মামুনের ডিপ টিউবয়েল ফসলে পানি দেওয়ার জন্য চালু করিলে পানির সঙ্গে গ্যাস বুদবুদ আকারে বের হতে দেখা যায়। ডিপ টিউবয়েলে পাইবের মুখের নিকট দিয়াশলাই দ্বারা অগি্ন সংযোগ করিলে পানিতে আগুন জ্বলতে থাকে। অত্র এলাকায় কয়েক বছর আগে অন্য আরেকটি ডিপ টিউবওয়েলে এরুপ ঘটনার তথ্য পাওয়া গিয়েছিল।উক্ত ঘটনায় অত্র এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সষ্টি হয়েছে। বহু লোক সেখানে উক্ত ঘটনা দেখার জন্য ভীড় জমাচ্ছে। সূএঃ এসএনএন মিডিয়া

খন্দকের যুদ্ধ

মদীনা থেকে বেরিয়ে গিয়ে বনু নযীর গোত্রের লোকেরা ইসলামের বিরুদ্ধে এক বিরাট ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলো। তারা আশপাশের গোত্রগুলো মুসলমানদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করে তুললো। মক্কায় গিয়ে কুরাইশদেরকে তারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করলো এবং এই মর্মে প্রস্তাব দিলো যে, সবাই মিলে এক সংগে হামলা করলে এই নয়া আন্দোলনকে খুব সহজে ধ্বংস করে দেয়া যাবে। কুরাইশরা এরূপ প্রস্তাবের জন্যে আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলো। অবশেষে ইহুদী ও কুরাইশদের সমবায়ে প্রায় দশ হাজার লোকের এক বিরাট বাহিনী গঠিত হলো। হযরত (স) মদীনা আক্রমণের এই বিপুল আয়োজন সম্পর্কে সাহাবীদের সঙ্গে পরামর্শ করলেন। হযরত সালমান ফারেসীর (রা) পরামর্শ দিলেন যে, এতো বড়ো বাহিনীর সঙ্গে খোলা ময়দানে মুকাবিলা করা সমীচীন হবে না। আমাদের সৈন্যদেরকে মদীনার নিরাপদ স্থানেই থাকতে হবে এবং দুশমনরা যাতে সরাসরি হামলা করতে না পারে, সেজন্যে নগরীর চারদিকে পরিখা (খন্দক) খনন করতে হবে। ৪৪ এই অভিমতটি সবার মনোপুত হলো এবং পরিখা খননের প্রস্তুতি চলতে লাগলো। খন্দকের প্রস্তুতি মদীনার তিন দিক ঘর-বাড়ি ও খেজুর বাগান দ্বারা পরিবেষ্টিত আর একদিক মাত্র উন্মুক্ত ছিলো। হযরত (স) তিন হাজার সাহাবী নিয়ে সে উন্মুক্ত দিক

মুসলিমদের ব্যাপারে হাদীস সমহ

১ । মুসলিম হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যার কথা ও হাত হতে অন্য মুসলিমগন চিন্তা মুক্ত । (বুখারি ও মুসলিমের মিলিত হাদিস) ২। মুসলিমদের গালি দেয়া ফাসেকী কাজ আর তাকে হত্যা করা কুফরি সমতুল্য । (বুখারী) ৩। উরুকে আবৃত রাখ । কারন পুরুয়ের উরু তার আওরতের (অবশ্যই ঢেকে রাখা জরুরী) অন্তভূক্ত ।(ছহীহ আহমদ) ৪। মু'মিন কক্ষণও অতিরিক্ত দোষ ধরা বা লা'নত দেয়া বা ফাহেশা কাজ কিংবা কটুভাষী হতে পারেনা । (মুসলিম) ৫। যে আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করবে সে আমাদের কেউ নয় । (মুসলিম) ৬। যে ধোকা দেয় সে আমাদের দলে নয় ।ছহীহ তিরমিজি ৭। যার মধ্যে নম্রতা নেই তার মধ্যে অনেক ভালাই নেই ।মুসলিম ৮। যে ব্যক্তি মানুষকে রাগান্তিত করে হলেও আল্লাহকে খুশি করতে তৎপর হয়, আল্লাহ তাকে মানুষের ক্ষতি হতে রক্ষা করেন । আর যে আল্লাহকে নারাজ করে মানুষকে খুশি করেন আল্লাহ তাকে মানুষের হাতে সোপার্দ করে দেন । ছহীহ তিরমিযী ৯। আল্লাহ‌‌‌‌‍র রাসুল (সাঃ)ঘুষখোর ও ঘুষদাতা উভয়ের উপর লা'নত দিয়েছেন । হাসান তিরমিযী ১০। পোশাকের যে অংশ ছোট গীরার (টাখনু)নীচে ঝুলে থাকবে, তা জাহান্নামে প্রবেশ করবে । বুখারী ১১। যদি কেউ তার অন্য ভাইকে কাফির বলে, তবে তাদের মধ্যে যে দ

নওগাঁয় লাখ লাখ মানুষ বেকারত্বের কারণে ঋণগ্রস'

সময় মতো বৃষ্টিপাতের অভাবে দীর্ঘদিনের কর্মহীনতায় নওগাঁর ৩০ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের হাতছানিতে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে। এমনিতেই নওগাঁর পোরশা, সাপাহর ও নিয়ামতপুর উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ প্রতিবছর জানুয়ারী থেকে মার্চ পর্যন- নিরব দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা করে আসলেও এবছর সেই দৃর্ভিক্ষ এখনো পর্যন- বহাল রয়েছে। কৃষি ভিত্তিক নওগাঁ জেলার লাখ লাখ মানুষ প্রতিবছর জমিতে কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। গত বোরো আমনের বাম্পার উৎপাদনের পর ধানের দাম না পাওয়ায় চলতি রোপা আমন মৌসুমে নওগাঁর কৃষকেরা ধান চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। এর সাথে অনাবৃষ্টি যোগ হওয়ায় নওগাঁয় রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্র এখোনা কুড়ি শতাংশে পৌছায় নি। ফলে চলতি রোপা আমন মৌসুমে নওগাঁয় আমন উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্র অর্জত হবে না বলে নওগাঁর সাধারণ মানুষ মনে করে। অপরদিকে পানির অভাবে এবং অনাগ্রহের কারণে নওগাঁয় এবারে আউস উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার ১৫ শতাংশও অর্জন করেনি। গত রোরো আমন মৌসুমে নওগাঁর কৃষকদের উৎপাদিত ধান এখনো কৃষকের গোলায় মওজুদ পরে আছে। সার, বীজ, কীটনাষক ও শ্রমিক মজুরি মিলিয়ে গত মৌসুমে একজন কৃষকের বিঘা প্রতি ধান উৎপাদনে খরচ পড়েছে ৬ হাজার ২শ টাকা। কিন' বাজারে ধানের দ

টাকা, তোমার উৎস কোথায়? (মান্দায় এক পল্লী চিকিৎসক হঠাৎ কোটিপতি)

নওগাঁর মান্দা উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লীতে এক পল্লীচিকিৎসক রহস্যজনকভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছেন। এর মধ্যে প্রথমজনকে (কবিরাজ) পুলিশ গ্রেফতার করেছে এবং দ্বিতীয়জনের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী জেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার এক ‘হঠাৎ কোটিপতি’ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর তার সম্পর্কে নানা কাহিনী শোনা যাচ্ছে। সামান্য একজন গ্রাম্য কবিরাজ থেকে অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া এ ব্যক্তির নাম চিত্তরঞ্জন প্রামাণিক। যেভাবে তার গ্রামে যাওয়া : নওগাঁ বালুডাঙ্গা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে মান্দা উপজেলার ছোট চকচম্পক গ্রাম। প্রধান সড়ক থেকে আর একটি পাকা রাস্তা এঁকেবেঁকে চলে গেছে গ্রামের ভেতর। বাঁয়ে মোড় ঘুরে সামান্য এগোতেই চোখে পড়ল চোখ ধাঁধানো সারি সারি অট্টালিকা। ডান পাশে পরপর তিনটি আলীশান বাড়ি। সব ক’টিই তিনতলা। বাম পাশে পরপর আরো দু’টি বিল্ডিং। এগুলোও তিনতলা। একটির নিচের তলায় বিশাল গরুর খামার। ওপরে স্টোর। অন্যটিও স্টোর। সবগুলোর মেঝে ও চার দেয়াল মোজাইক করা। একটির পাশে নির্মিত হচ্ছে সুইমিং পুল। বাড়ির সামনে অনেক লোকের ভিড়। কথা হলো তার চাচীর সাথে। ত

"অজানার মাঝে জানার ইচ্ছা": প্রিয় গানের মধ্যে একটি

"অজানার মাঝে জানার ইচ্ছা": প্রিয় গানের মধ্যে একটি

প্রিয় গানের মধ্যে একটি

সোয়া চান পাখি আমার সোয়া চান পাখি আমি ডাকিতেছি তুমি ঘুমাইয়াছ নাকি – ২ তুমি আমি জনম ভরা ছিলাম মাখা মাখি – ২ আজ কেন হইলে নিরব খোল দুটি আখি রে পাখি আমি ডাকিতেছি তুমি ঘুমাইয়াছ নাকি বুলবুলি তোতা ময়না কত নামে ডাকি তোরে কত নামে ডাকি ছিকল কেটে চলে গেলে কারে লইয়া থাকি রে পাখি আমি ডাকিতেছি তুমি ঘুমাইয়াছ নাকি তোমার আমার এই পিরিতি চন্দ্র সূর্য সাক্ষী --- ২ হঠাৎ করে চলে গেলে বুঝলাম না এই চালাকি রে পাখি আমি ডাকিতেছি তুমি ঘুমাইয়াছ নাকি সোয়া চান পাখি আমার সোয়া চান পাখি আমি ডাকিতেছি তুমি ঘুমাইয়াছ নাকি – ২ [বিঃ দ্রঃ কোন ধরনের লেখার ভূল থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ]

নওগাঁর তালবোরু গহের আলী জাতীয় পরিবেশ পদক পেলেন

Image
পরিবেশ সংরক্ষনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ জাতীয় পরিবেশ পদক ২০০৯ পেলেন নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের ১০৭ বছর বয়সের ভিক্ষুক তালবোরু গহের আলী টিকাদার। গত ৫ জুন পরিবেশ সংরক্ষন ক্যাটাগরিতে ঢাকা ওসমানী মিলনায়তনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত পরিবেশ মেলার উদ্ধোধন ও পদক বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার হাতে এ পদক তুলে দেন। সুত্রে জানা গেছে, জেলার মহাদেবপুর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের নিরীহ গরীব গহের আলী তার জীবন ও সংসার চালাতে সারা দিন অন্যের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করতেন। ভিক্ষার পাশাপাশি বাড়ী বাড়ী থেকে তালের আঁটি চেয়ে নিতেন। সারাদিন পরিশ্রমের পর সে আটি গুলি নিয়ে এসে রাজশাহী-নওগাঁর মহাসড়কের বেইলী ব্রীজ (বলিহার সেতু) থেকে উত্তর দিকে খোর্দ্দ নারায়নপুর ব্রীজ পর্যন্ত ২ কিঃমিঃ রাস্তার দুই পার্শ্বে এবং সরকারী শাখা রাস্তার দুইধারে এবং সরকারী স্কুল ঈদগাহ ইত্যাদি স্থানে পুতে রাখতেন। গাছ গজিয়ে উঠার পর দিনের পরিশ্রম শেষে এসে পানি দিতেন, রক্ষনাবেক্ষন ও পরিচর্যা করতেন। বিগত ২৪ বছর ধরে ভিক্ষার পাশাপাশি এটায় তার ছিল নিত্য দিনের কর্মসুচী। এর ফলে গজে উঠা গাছ গুলি ইতিমধ্যেই বড় হয়ে উঠ

পক্ষপাত

পক্ষপাত আমি কার দিকে? ঠিক কিসের সপক্ষে? হত্যাকারীর দিকে নাকি হত মানুষের দিকে, আমি কি শান্তির পক্ষে, আমি কি শিল্পের পক্ষে নাকি আমি ধ্বংসের পক্ষেই? আমি কি গোলাপ চাই, সংসারে সুস্থতা চাই সভ্যতার শুশ্রূষাকে চাই নাকি আমি দুঃখ চাই, দুর্ভোগ দুর্দশা চাই, নিষ্ঠুরতা চাই? আমি ঠিক কিসের সপক্ষে না সংসারের দিকে, না গেরুয়া সন্ন্যাসে! আমি কি প্রেমের দিকে, না আমি হিংসার দিকে, আমি খুব ব্যক্তিগত না আমি সমাজে? আমি কি রাজার, নাকি ভিক্ষুকে আমি কার দিকে, কিসের সপক্ষে মহাদেব সাহা

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কৃষিখাতেও, কমছে ফলন

দেশের বিভিন্ন স্থানে এবার বোরো মওসুমে অনেক জাতের ধান চিটা হয়েছে। ফলে ফলন কমেছে। অনেক কারণেই ধান চিটা হতে পারে। তবে ব্রি-২৯ জাতের চিটা অতিরিক্ত গরমের কারণেই হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। আর এই তাপমাত্রা বাড়ার কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে তাপমাত্রা বাড়ছে বাংলাদেশেও। এর বিরূপ প্রভাব কৃষিতে পড়তে পারে বলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের এক গবেষণায় বলা হয়েছে। এতে জানানো হয়, গত ৩০ বছরে দেশের তাপমাত্রা প্রায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। এ হারে তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ একর প্রতি বোরো ধানের ফলন ২০ থেকে ৫০শতাংশ কমতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। গবেষণা কর্মটির তত্ত্বাবধায়ক পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এম আশরাফ আলী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র থেকে তথ্য উপাত্ত নিয়ে আমরা গবেষণা করে দেখতে চেয়েছি ২০৩০, ২০৫০ ও ২০৭০ সালে কৃষির উৎপাদনে এর কী প্রভাব পড়বে। আমরা বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা ও সূর্যালোক নিয়ে গবেষণা করেছি।" তিনি বলেন, "তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রভাব কৃষিতে ভালোভাবেই পড়বে। আমাদের মোট ধান উৎপাদনের ৫০ ভাগই আস

বিশ্ব এখন এগিয়ে চলছে জিনেটিকেলি মোডিফায়েড শস্যের (জিএম ফুড) দিকে

জাপানের নিষ্ফলা জমিতে সবজি উৎপাদন করছেন বিজ্ঞানীরা। উর্বরতা বাড়াতে সার বা অণুজীব ছাড়াই চলছে কাজ। ব্যবহার ঘটেছে শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রিত আলো ও বাতাসের। পুরো বিশ্ব জুড়েই এখন চলছে উন্নত ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের প্রচেষ্টা। বিজ্ঞানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্টে যাচ্ছে বিশ্ব খাদ্য উৎপাদনর ব্যবস্থার চালচিত্র। ১৯৪০ থেকে ১৯৭০ দশকের মাঝে শস্য বিজ্ঞানে আসে আমূল পরিবর্তন। অস্ট্রেলীয় একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এখন মানুষ স্থানীয় শস্য কেনার জন্য বেশি অর্থ খরচ করতেও রাজি। ওদিকে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইউএস ফুড এন্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এ সপ্তাহেই বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বি¯Íার ঘটিযেছে তাদের অফিসের। জাপানের গ্রিনহাউসগুলোকে একেকটি ল্যাব বলা চলে। এদের সবগুলো উৎপাদন করছে প্রচুর পরিমাণ সবজি। নেই কোন কীটনাশকের ব্যবহার। এমনকি খাবার আগে ধোয়ারও প্রয়োজন এখানকার লেটুস পাতাগুলোর। পরিবর্তন হচ্ছে না খাদ্যের স্বাদেও। এমনকি সবজিতে রঙ এবং স্বাদের মাত্রা বাড়াতে এদের ডিএনএ নিযে গবেষনা করছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। অর্থাৎ, বিশ্ব এখন পুরো গতিতে এগিয়ে চলছে জিনেটিকেলি মোডিফায়েড শস্যের (জিএম ফুড) দিকে। সূএ: আমাদের সময়

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম স্থবির

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়েছে। চাহিদা থাকা সত্ত্বেও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণসামগ্রীর সরবরাহ না থাকায় আগ্রহী দম্পতি সেবা পাচ্ছে না। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মাঠকর্মীরা আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে আগের মতো সেবা দিচ্ছেন না। প্রচারও দুর্বল হয়ে পড়েছে। সরকারের পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, মাঠপর্যায়ে পর্যাপ্ত জনবল নেই বলে সেবা পৌঁছে দেওয়া যাচ্ছে না। মন্ত্রণালয় বলছে, ক্যাডার নন-ক্যাডার দ্বন্দ্বে গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ-পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। ক্রয়ে দুর্নীতি এবং নিয়োগ-পদোন্নতিতে অনিয়মের কারণে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের এই বেহাল পরিস্থিতি বলে মন্তব্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। চাহিদা আছে, সরবরাহ নেই: পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ২০০৫ সাল থেকে জন্ননিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ও সামগ্রীর (ইনজেকটেবল, কনডম, আইইউডি ও ইমপ্লান্ট) নিয়মিত সরবরাহ নেই। গত ১২ মে প্রকাশিত স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা খাত কর্মসুচির বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বছর ধরে আইইউডি (ইনট্রাইউট্রাইন ডিভাইস। এটি মহিলাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি অস্থায়ী পদ্ধতি, এটি জরায়ুতে স্থাপন করা হয়) এবং এক বছর ধরে ইম