Posts

Showing posts from September, 2009

চায়ে কমতে পারে ডায়বেটিস

সকালে উঠে গরম গরম চা খেয়ে চোখের ঘুমটা ছাড়িয়ে নেওয়া৷ তার কিছুক্ষন পরে আরেকবার চা খেয়ে আলসেমিটা কাটিয়ে নেওয়া৷ তারপরে বাড়িতে যদি কেউ এসে যায় তার সঙ্গে আরেকবার চায়ের কাপে চুমুক দেওয়া৷ বেশীরভাগ মানুষই দিনের মধ্যে তিনবারেই বেশীই চা খেয়ে ফেলেন৷ তবে দেখবেন চা খাওয়ার মাত্রাটা এর থেকে যেন বেশী না বেড়ে যায়৷ তিনবার চা খাওয়া শরীরের জন্য একেবারেই ক্ষতিকর নয়৷ বরং তাতে মধুমেহ হওয়ার সম্ভাবনা অর্ধেক শতাংশ কমে যায়৷ সম্প্রতি একটি গবেষণাতেই তা প্রমানিত হয়েছে৷ এক্ষেত্রে গবেষকরা প্রমান করেছেন তিন বার চা খেলে ডায়বেটিস হওয়ার কোন ঝুঁকি থাকে না৷ চায়ের মধ্যে বফিন নামে একপ্রকার কেমিক্যাল থাকে যা ডায়বেটিস হওয়ার সম্ভাবনাকে 42% কম করে দেয়৷ এছাড়া চায়ের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্টি অক্সাইড রয়েছে যা শরীরের কোষকে নষ্ট হওয়ার থেকে বাঁচায়৷ তাই সারা দিনে নিশ্চিন্তে তিন বার চায়ের কাপে চুমুক দিতে পারেন৷ সূএ: ওয়েব দুনিয়া বাংলা

 এইচআইভি প্রতিরোধে নতুন টিকা, সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক কমবে

এইচআইভি প্রতি-রোধে গবেষকেরা একটি নতুন টিকা তৈরি করেছেন। এই টিকা এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমাবে বলে দাবি করছেন এর উদ্ভাবকেরা। মার্কিন সেনাবাহিনী ও থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যৌথভাবে সাত বছর গবেষণা করে এ টিকা তৈরি করেছে। গবেষকেরা বলছেন, আগের দুটি টিকার সমন্বয়ে নতুন এই টিকা তৈরি করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা টিকা তৈরির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অভিনন্দন জানিয়েছে। চিকিত্সাবিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল দ্য ল্যানসেট-এর সম্পাদক রিচার্ড হার্টন প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, গবেষণার ফলাফল উত্সাহব্যঞ্জক। এইডসের টিকা তৈরির ক্ষেত্রে এক দশকের মধ্যে এটি প্রথম ইতিবাচক সংবাদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আশাবাদী, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। নতুন উদ্ভাবন জরুরিভাবে পুনঃ পুনঃ প্রয়োগ করে এর ফলাফল অনুসন্ধান করা দরকার।’ থাইল্যান্ডের এইচআইভি/এইডসের ঝুঁকিতে আছে এমন ১৬ হাজার নারী ও পুরুষের ওপর এই টিকার পরীক্ষামূলক ব্যবহার হয়েছে। গবেষকেরা দাবি করছেন, টিকা নিয়ে কোনো গবেষণায় এর আগে এত বেশিসংখ্যক মানুষকে সম্পৃক্ত করা হয়নি। এ গবেষণায় অর্থায়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এলার্জি অ্যান

প্রতি আট মাসে একটি নতুন রোগের ঝুঁকি "প্রতিরোধে দেশের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়"

দেশে এখন সোয়াইন ফ্লুর সংক্রমণ ঘটছে। এর আগে বার্ড ফ্লুর সংক্রমণ ছিল। সেই সংক্রমণ দেশের পোলট্রিশিল্পে বিপর্যয় ঘটায়। মানুষের মধ্যে পাখির রোগ ছড়াতে পারে—এ আশঙ্কা ছিল। সেই আশঙ্কা শেষ হয়নি। মাঝে নিপা ভাইরাসে মানুষের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছিলেন দেশি-বিদেশি বিজ্ঞানীরা। নিপা ভাইরাস ছড়ায় বাদুড়ে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রতি আট মাসে নতুন একটি রোগে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর মানুষ নতুন নতুন সংক্রামক ব্যাধির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। দিন দিন ঝুঁকি বাড়ছে। গবেষকেরা বলছেন, মনুষ্য প্রজাতি গত ২৫ বছরে ৩৫টি নতুন সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নগরায়ণ, মানুষের অতিমাত্রায় বিশ্ব ভ্রমণের কারণে সংক্রামক ব্যাধি দ্রুত পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নীতীশ দেবনাথ বলেন, মেক্সিকোতে সোয়াইন ফ্লুর সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে সারা পৃথিবীতে তা ছড়িয়ে পড়ল। মেক্সিকো থেকে বাংলাদেশের দূরত্ব ১৪ হাজার মাইল, কিন্তু সোয়াইন ফ্লুর সংক্রমণে বাংলাদেশে মানুষের মা