Posts

Showing posts from July, 2009

ডিপ টিউবয়েলের পানিতে আগুন

নওগাঁ জেলার মান্দা থানার ১২ নম্বর কাঁশ পাড়া ইউনিয়নের নাপিতপাড়া গ্রামের মো: মামুনের ডিপ টিউবয়েলের পানির সঙ্গে বেশ কয়েক দিন ধরে বুদবুদ আকারে গ্যাস বের হচ্ছে এবং উক্ত পানিতে আগুন ধরার চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। মান্দা থানার নাপিতপাড়া গ্রামের মো: নাসির মোহরীর ছেলে মো: মামুনের ডিপ টিউবয়েল ফসলে পানি দেওয়ার জন্য চালু করিলে পানির সঙ্গে গ্যাস বুদবুদ আকারে বের হতে দেখা যায়। ডিপ টিউবয়েলে পাইবের মুখের নিকট দিয়াশলাই দ্বারা অগি্ন সংযোগ করিলে পানিতে আগুন জ্বলতে থাকে। অত্র এলাকায় কয়েক বছর আগে অন্য আরেকটি ডিপ টিউবওয়েলে এরুপ ঘটনার তথ্য পাওয়া গিয়েছিল।উক্ত ঘটনায় অত্র এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সষ্টি হয়েছে। বহু লোক সেখানে উক্ত ঘটনা দেখার জন্য ভীড় জমাচ্ছে। সূএঃ এসএনএন মিডিয়া

খন্দকের যুদ্ধ

মদীনা থেকে বেরিয়ে গিয়ে বনু নযীর গোত্রের লোকেরা ইসলামের বিরুদ্ধে এক বিরাট ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলো। তারা আশপাশের গোত্রগুলো মুসলমানদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করে তুললো। মক্কায় গিয়ে কুরাইশদেরকে তারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করলো এবং এই মর্মে প্রস্তাব দিলো যে, সবাই মিলে এক সংগে হামলা করলে এই নয়া আন্দোলনকে খুব সহজে ধ্বংস করে দেয়া যাবে। কুরাইশরা এরূপ প্রস্তাবের জন্যে আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলো। অবশেষে ইহুদী ও কুরাইশদের সমবায়ে প্রায় দশ হাজার লোকের এক বিরাট বাহিনী গঠিত হলো। হযরত (স) মদীনা আক্রমণের এই বিপুল আয়োজন সম্পর্কে সাহাবীদের সঙ্গে পরামর্শ করলেন। হযরত সালমান ফারেসীর (রা) পরামর্শ দিলেন যে, এতো বড়ো বাহিনীর সঙ্গে খোলা ময়দানে মুকাবিলা করা সমীচীন হবে না। আমাদের সৈন্যদেরকে মদীনার নিরাপদ স্থানেই থাকতে হবে এবং দুশমনরা যাতে সরাসরি হামলা করতে না পারে, সেজন্যে নগরীর চারদিকে পরিখা (খন্দক) খনন করতে হবে। ৪৪ এই অভিমতটি সবার মনোপুত হলো এবং পরিখা খননের প্রস্তুতি চলতে লাগলো। খন্দকের প্রস্তুতি মদীনার তিন দিক ঘর-বাড়ি ও খেজুর বাগান দ্বারা পরিবেষ্টিত আর একদিক মাত্র উন্মুক্ত ছিলো। হযরত (স) তিন হাজার সাহাবী নিয়ে সে উন্মুক্ত দিক

মুসলিমদের ব্যাপারে হাদীস সমহ

১ । মুসলিম হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যার কথা ও হাত হতে অন্য মুসলিমগন চিন্তা মুক্ত । (বুখারি ও মুসলিমের মিলিত হাদিস) ২। মুসলিমদের গালি দেয়া ফাসেকী কাজ আর তাকে হত্যা করা কুফরি সমতুল্য । (বুখারী) ৩। উরুকে আবৃত রাখ । কারন পুরুয়ের উরু তার আওরতের (অবশ্যই ঢেকে রাখা জরুরী) অন্তভূক্ত ।(ছহীহ আহমদ) ৪। মু'মিন কক্ষণও অতিরিক্ত দোষ ধরা বা লা'নত দেয়া বা ফাহেশা কাজ কিংবা কটুভাষী হতে পারেনা । (মুসলিম) ৫। যে আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করবে সে আমাদের কেউ নয় । (মুসলিম) ৬। যে ধোকা দেয় সে আমাদের দলে নয় ।ছহীহ তিরমিজি ৭। যার মধ্যে নম্রতা নেই তার মধ্যে অনেক ভালাই নেই ।মুসলিম ৮। যে ব্যক্তি মানুষকে রাগান্তিত করে হলেও আল্লাহকে খুশি করতে তৎপর হয়, আল্লাহ তাকে মানুষের ক্ষতি হতে রক্ষা করেন । আর যে আল্লাহকে নারাজ করে মানুষকে খুশি করেন আল্লাহ তাকে মানুষের হাতে সোপার্দ করে দেন । ছহীহ তিরমিযী ৯। আল্লাহ‌‌‌‌‍র রাসুল (সাঃ)ঘুষখোর ও ঘুষদাতা উভয়ের উপর লা'নত দিয়েছেন । হাসান তিরমিযী ১০। পোশাকের যে অংশ ছোট গীরার (টাখনু)নীচে ঝুলে থাকবে, তা জাহান্নামে প্রবেশ করবে । বুখারী ১১। যদি কেউ তার অন্য ভাইকে কাফির বলে, তবে তাদের মধ্যে যে দ

নওগাঁয় লাখ লাখ মানুষ বেকারত্বের কারণে ঋণগ্রস'

সময় মতো বৃষ্টিপাতের অভাবে দীর্ঘদিনের কর্মহীনতায় নওগাঁর ৩০ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের হাতছানিতে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে। এমনিতেই নওগাঁর পোরশা, সাপাহর ও নিয়ামতপুর উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ প্রতিবছর জানুয়ারী থেকে মার্চ পর্যন- নিরব দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা করে আসলেও এবছর সেই দৃর্ভিক্ষ এখনো পর্যন- বহাল রয়েছে। কৃষি ভিত্তিক নওগাঁ জেলার লাখ লাখ মানুষ প্রতিবছর জমিতে কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। গত বোরো আমনের বাম্পার উৎপাদনের পর ধানের দাম না পাওয়ায় চলতি রোপা আমন মৌসুমে নওগাঁর কৃষকেরা ধান চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। এর সাথে অনাবৃষ্টি যোগ হওয়ায় নওগাঁয় রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্র এখোনা কুড়ি শতাংশে পৌছায় নি। ফলে চলতি রোপা আমন মৌসুমে নওগাঁয় আমন উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্র অর্জত হবে না বলে নওগাঁর সাধারণ মানুষ মনে করে। অপরদিকে পানির অভাবে এবং অনাগ্রহের কারণে নওগাঁয় এবারে আউস উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার ১৫ শতাংশও অর্জন করেনি। গত রোরো আমন মৌসুমে নওগাঁর কৃষকদের উৎপাদিত ধান এখনো কৃষকের গোলায় মওজুদ পরে আছে। সার, বীজ, কীটনাষক ও শ্রমিক মজুরি মিলিয়ে গত মৌসুমে একজন কৃষকের বিঘা প্রতি ধান উৎপাদনে খরচ পড়েছে ৬ হাজার ২শ টাকা। কিন' বাজারে ধানের দ