“নওগাঁয় মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা”
যুদ্ধ অর্থাৎ নিষ্ঠুরতা এবং মানবতার মৃত্যু। তবুও কখনও যুদ্ধ করতে হয় জাতিকে বাঁচাবার জন্য যুদ্ধের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ আঘাতে বিশেষ ভাবে আক্রান- নারী ও শিশুরা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে নিরিহ জনগনের উপর পাকিসৱানী সেনাবাহিনীর আগ্রাসনে এবং ২৬৬ দিন ব্যাপী পাইকারী গনহত্যা এবং নির্যাতনের ফলে প্রায় ত্রিশ (৩০) লাখ লোক শহীদ হয় বলে ধারনা করা হয়। এই বিপুল সংখ্যক নর- নারী তুলুনায় উভয় পক্ষের সেনা- সদস্য ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা অতি নগন্য। একাত্তরে দেশের অন্যান্য স‘ানের ন্যায় তৎকালিন নওগাঁ মহকুমাতে নারীরা নির্যাতিত ও ধর্ষিত হয়েছেন। স্বাধীনতার এত বছর পর লোকলজ্জার ও সামাজিকতার দিকে চেয়ে কেহই মুখ খোলেননি, সংগত কারনেই শম্ভ্রম হারানো মায়েদের সর্বচ্চো ত্যাগের ইতিহাসটি অনুদৃঘটিত রয়ে গেল । হাতে গোনা কিছু মানুষ বাদে মুক্তিযুদ্ধের গোটা জাতি অংশ গ্রহন করেছিল, বাঙ্গালির অসপ্রদায়িক চেতনা ধর্মীয় সপ্রদায়িক অপশক্তিকে পরাজিত করেছিল” জাগো – জাগো বাঙ্গালি জাগো ”, তোমার আমার ঠিকানা – পদ্মা- মেঘনা – যমুনা ”, “ বীর বাঙ্গালি অস্ত্রধর – বাংলাদেশ স্বাধীন কর”, “ কুর্মিটলা দখল কর বাংলাদেশ স্বাধীন কর ”, এই ছিল লক্ষ কোটি বাঙ্গালির শ্ল...