বিশ্ব এখন এগিয়ে চলছে জিনেটিকেলি মোডিফায়েড শস্যের (জিএম ফুড) দিকে

জাপানের নিষ্ফলা জমিতে সবজি উৎপাদন করছেন বিজ্ঞানীরা। উর্বরতা বাড়াতে সার বা অণুজীব ছাড়াই চলছে কাজ। ব্যবহার ঘটেছে শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রিত আলো ও বাতাসের। পুরো বিশ্ব জুড়েই এখন চলছে উন্নত ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের প্রচেষ্টা। বিজ্ঞানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্টে যাচ্ছে বিশ্ব খাদ্য উৎপাদনর ব্যবস্থার চালচিত্র।
১৯৪০ থেকে ১৯৭০ দশকের মাঝে শস্য বিজ্ঞানে আসে আমূল পরিবর্তন। অস্ট্রেলীয় একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এখন মানুষ স্থানীয় শস্য কেনার জন্য বেশি অর্থ খরচ করতেও রাজি। ওদিকে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইউএস ফুড এন্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এ সপ্তাহেই বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বি¯Íার ঘটিযেছে তাদের অফিসের। জাপানের গ্রিনহাউসগুলোকে একেকটি ল্যাব বলা চলে। এদের সবগুলো উৎপাদন করছে প্রচুর পরিমাণ সবজি। নেই কোন কীটনাশকের ব্যবহার। এমনকি খাবার আগে ধোয়ারও প্রয়োজন এখানকার লেটুস পাতাগুলোর। পরিবর্তন হচ্ছে না খাদ্যের স্বাদেও। এমনকি সবজিতে রঙ এবং স্বাদের মাত্রা বাড়াতে এদের ডিএনএ নিযে গবেষনা করছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। অর্থাৎ, বিশ্ব এখন পুরো গতিতে এগিয়ে চলছে জিনেটিকেলি মোডিফায়েড শস্যের (জিএম ফুড) দিকে।


সূএ: আমাদের সময়

Popular posts from this blog

“নওগাঁয় মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা”

নওগাঁয় পূর্বের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে,মেলায় অবৈধ ব্যাবসা

দূর্নীতি ছেয়ে আছে নওগাঁ বিটিআরএ